বাতিল হতে পারে এবারের নির্বাচনে নির্বাচিত সাধারণ সম্পাদক জায়েদ খানের পদ। ভোট কেনার অভিযোগে মিশা-জায়েদ প্যানেলের ওই দুজনের পদ বাতিলের আবেদন করেছিলেন কাঞ্চন-নিপুণ প্যানেলের সাধারণ সম্পাদক প্রার্থী নিপুণ । ভোট কেনা ছাড়াও নিপুণ অভিযোগ দায়ের করে জানান যে, বিএফডিসির ব্যবস্থাপনা পরিচালক, প্রধান নির্বাচন কমিশনার সবাই জায়েদের পক্ষে কাজ করেছেন ।
অন্যদিকে শপথ গ্রহণের বাধ্যবাধকতা না থাকায় নিজের দায়িত্ব নিজেই বুঝে নিয়েছেন বলে সম্প্রতি এক সংবাদ সম্মেলনে জায়েদ জানান ‘আমাদের গঠনতন্ত্রের কোথাও শপথের কথা উল্লেখ নেই। আনুষ্ঠানিকভাবে বিদায়ী কমিটি নতুন কমিটিকে ক্ষমতা বুঝিয়ে দেবে। যেহেতু আমি নিজেই সেক্রেটারি, তাই আমারটা আমি বুঝে নিয়েছি।’
বাংলাদেশ চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির গঠনতন্ত্র অনুসারে নির্বাচনের আপিল বোর্ড চূড়ান্ত ক্ষমতাপ্রাপ্ত। অর্থাৎ এখন আপিল বোর্ডের সিদ্ধান্তের ওপরেই নির্ভর করছে জায়েদ ও চুন্নুর ভাগ্য।
আপিল বোর্ডের সিদ্ধান্তের বিষয়ে জায়েদ খান গণমাধ্যমকে বলেছেন, ‘আপিল বিভাগের পুনর্গণনা শেষে নিপুণ তার পরাজয় মেনে নিয়ে স্বাক্ষর করে গেছেন। নির্ধারিত সময়ের পরে এ আবেদন মন্ত্রণালয়ের যেতে পারে না। এটি সম্পূর্ণ অবৈধ প্রক্রিয়ায় হয়েছে।’