জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার বিজয়ী আমজাদ হোসেনকে ব্যাংককের বামরুনগ্রাদ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। তাকে প্রখ্যাত নিউরো সার্জন ডা. টিরা ট্যাংভিরিয়াপাইবুনের তত্ত্বাবধানে রাখা হয়েছে।
গতকাল মঙ্গলবার রাত ১২টা ৪০ মিনিটে বরেণ্য এই পরিচালককে বহনকারী এয়ার অ্যাম্বুলেন্স ঢাকার হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে ছেড়ে যায়। তার সাথে ছিলেন দুই ছেলে সাজ্জাদ হোসেন দোদুল ও সোহেল আরমান।
দেশবাসীর কাছে বাবার জন্য দোয়া চেয়ে ছেলে সোহেল আরমান বলেন, ‘বামরুনগ্রাদ হাসপাতালের চিকিৎসকেরা বলেছেন বাবার অবস্থা সংকটাপন্ন। কিন্তু পরিবার থেকে সবাই চাইছিল বাবাকে দেশের বাইরে নিয়ে চিকিৎসাসেবা দেওয়ার। সে মোতাবেক যোগাযোগ করি। ব্যাংককের হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ কয়েক দিন পর আজ বাবাকে সেখানে নিয়ে যেতে সম্মত হন।’
ব্রেন স্ট্রোক করে খাট থেকে পরে যাওয়ায় সপ্তাহখানেক আগে ঢাকার তেজগাঁওয়ের ইমপালস হাসপাতালে ভর্তি করা হয় আমজাদ হোসেনকে। হাসপাতালে তাকে নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্রে (আইসিইউ) ভর্তি করা হয়। শুরু থেকেই তাঁকে কৃত্রিম উপায়ে শ্বাস-প্রশ্বাস দিয়ে বাঁচিয়ে রাখা হয়েছে।
জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার বিজয়ী আমজাদ হোসেনকে ব্যাংককের বামরুনগ্রাদ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। তাকে প্রখ্যাত নিউরো সার্জন ডা. টিরা ট্যাংভিরিয়াপাইবুনের তত্ত্বাবধানে রাখা হয়েছে।
গতকাল মঙ্গলবার রাত ১২টা ৪০ মিনিটে বরেণ্য এই পরিচালককে বহনকারী এয়ার অ্যাম্বুলেন্স ঢাকার হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে ছেড়ে যায়। তার সাথে ছিলেন দুই ছেলে সাজ্জাদ হোসেন দোদুল ও সোহেল আরমান।
দেশবাসীর কাছে বাবার জন্য দোয়া চেয়ে ছেলে সোহেল আরমান বলেন, ‘বামরুনগ্রাদ হাসপাতালের চিকিৎসকেরা বলেছেন বাবার অবস্থা সংকটাপন্ন। কিন্তু পরিবার থেকে সবাই চাইছিল বাবাকে দেশের বাইরে নিয়ে চিকিৎসাসেবা দেওয়ার। সে মোতাবেক যোগাযোগ করি। ব্যাংককের হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ কয়েক দিন পর আজ বাবাকে সেখানে নিয়ে যেতে সম্মত হন।’
ব্রেন স্ট্রোক করে খাট থেকে পরে যাওয়ায় সপ্তাহখানেক আগে ঢাকার তেজগাঁওয়ের ইমপালস হাসপাতালে ভর্তি করা হয় আমজাদ হোসেনকে। হাসপাতালে তাকে নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্রে (আইসিইউ) ভর্তি করা হয়। শুরু থেকেই তাঁকে কৃত্রিম উপায়ে শ্বাস-প্রশ্বাস দিয়ে বাঁচিয়ে রাখা হয়েছে।
বরেণ্য এ নির্মাতার শারীরিক অসুস্থতার খবর শুনে হাসপাতালে ভর্তির তিন দিনের মাথায় তাঁর চিকিৎসার দায়িত্ব নেওয়ার আশ্বাস দেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। রোববার উন্নত চিকিৎসার খরচ বাবদ ২০ লাখ টাকা এবং এয়ার অ্যাম্বুলেন্সের ভাড়া বাবদ ২২ লাখ টাকা পরিবারের হাতে তুলে দেন প্রধানমন্ত্রী।