আপিল বোর্ডের সিদ্ধান্তে জায়েদ খান প্রার্থিতা হারিয়ে হাইকোর্টে গিয়ে ফিরে পেরেছেন পদ । দায়িত্ব নিয়ে কাজে ফিরছেন তিনি,সেই সাথে জানিয়েছেন নির্বাচন নিয়ে কিছু তিক্ত অভিজ্ঞতার কথা।
জায়েদ জানান ‘এটা আমার জীবনের একটা ভয়ংকর অধ্যায়। কারণ, শিল্পীরা শিল্পীর বিরুদ্ধে এমনভাবে লাগতে পারে কোনো দিন ধারণাই করিনি। যেখানে আমাকে শিল্পী সমিতির চেয়ারে বসে সেবা করার কথা, সেখানে আমার খাওয়া নেই, ঘুম নেই অধিকারের জন্য আদালতে দৌড়াচ্ছি। প্রতিটি মুহূর্তে আমাকে নিয়ে চক্রান্ত হচ্ছে।’
প্রার্থিতা বাতিল হবে সেই সাথে নিপুণকে সাধারণ সম্পাদক হিসেবে বিজয়ী ঘোষণা করা হবে,এইসব কিছু জানার পরও কেনো চুপ ছিলেন,কেনো সেই সময় কোনো পদক্ষেপ নেননি? তিনি এই বিষয়ে জানতে চাইলে জায়েদ জানান ‘তাঁরা কত অবৈধ কাজ করতে পারেন, সেটা আমি পর্যবেক্ষণ করছিলাম। আমাকে তো তাঁদের পরিকল্পনা বুঝে এগোতে হবে। আমি আগেই পরিকল্পনা করলে তো তাঁরা নতুন কৌশল গ্রহণ করতেন। তখন তাঁরা চিঠি দিতেন না। তাঁরা হুট করে সিদ্ধান্ত নিয়ে আমার প্রার্থিতা বাতিল করেন, নিপুণকে অযৌক্তিকভাবে আমার পদে বসিয়ে চরম অন্যায় করেছেন। দিনের আলোকে তাঁরা রাত বানাতে চেয়েছিলেন। আমি এটুকুই বলব, আমি জায়েদ শিল্পী সমিতির সঙ্গে কোনো অন্যায় হতে দেব না।’
সেই সাথে জায়েদ খান আরো জানান ‘নিপুণের উচিত আমি জায়েদ খানের গলায় জয়ের মালা পরিয়ে দেওয়া। ‘